নামকরণ
যে দু’টি হরফ দিয়ে সূরার সূচনা করা হয়েছে তাকেই এর নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
নাযিলের সময়-কাল
বর্ণনাভংগী দেখে অনুভব করা যায়, এ সূরার নাযিল হবার সময়টি হবে নবী করীমের (সা) নবুওয়াত লাভ করার পর মক্কায় অবস্থানের মধ্যবর্তী যুগের শেষের দিনগুলো। অথবা এটি হবে তাঁর মক্কায় অবস্থানের (বিস্তারিত…)
প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন নাঃ
পরম করুনাময় ও অসিম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
তৃতীয় ক্ষেত্র: সমাজ ও জাতি কেন্দ্রিক একজন নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য
নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্যের পরিধি সমাজ ও পুরো জাতিকে অন্তর্ভুক্ত করে। আর সে কর্তব্য হচ্ছে, তাদের মাঝে আল্লাহর দিকে আহ্বান, সৎকাজের আদেশ, অসৎ (বিস্তারিত…)...
নামকরণ
প্রথম আয়াতের ----- শব্দটিকে এ সূরার শিরোনাম করা হয়েছে। এর মানে হচ্ছে, এটি সেই সূরা যার মধ্যে ফাতের’ শব্দটি এসেছে। এর অন্য নাম----- এবং এ শব্দটিও প্রথম আয়াতেই ব্যবহৃত হয়েছে।
নাযিলের সময়- কাল
ব্যক্তব্য প্রকাশের আভ্যন্তরীণ সাক্ষ থেকে একথা সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, সম্ভবত মক্কা মু’আযযমার মধ্য যুগে সূরাটি নাযিল হয়। এ যুগেরও এমন সময় সূরাটি নাযিল হয় যখন ঘোরতর বিরোধিতা শুরু হয়ে গিয়েছিল এবং নবী (সা) এর দাওয়াতকে ব্যর্থ করে দেবার জন্য সব রকমের অপকৌশল অবলম্বন করা হচ্ছিল।
বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য
বক্তব্যের উদ্দেশ্য হচ্ছে, নবী করীম (সা)এর তাওহীদের দাওয়াতের মোকাবিলায় সে সময় মক্কাবাসীরা ও তাদের সরদার বৃন্দ যে নীতি অবলম্বন করেছিল, উপদেশের ভংগীতে সে সম্পর্কে তাদেরকে সতর্ক ও তিরস্কার করা এবং শিক্ষকের ভংগীতে উপদেশ দেয়াও। বিষয়বস্তুর সংক্ষিপ্ত সার হচ্ছে, হে মূর্খেরা ! এ নবী যে পথের দিকে তোম...
নামকরণ
১৫ আয়াতের বাক্য (....................) থেকে গৃহীত হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, এটি এমন একটি সূরা যেখানে সাবা এর কথা বলা হয়েছে।
নাযিল হওয়ার সময় কাল-
কোন নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়াত থেকে এর নাযিলের সঠিক সময়-কাল জানা যায় না। তবে বর্ণনাধারা থেকে অনুভূত হয়, সেটি ছিল মক্কার মাঝামাঝি যুগ অথবা প্রাথমিক যুগ। যদি (বিস্তারিত…)
প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন নাঃ
পরম করুনাময় ও অসিম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
পূর্ববর্তী ধাপগুলোতে যা সহযোগিতা করবে, তা হল নিম্নোক্ত প্রশিক্ষণ পদ্ধতিসমূহ:
(ক) শারীরিক শাস্তি ছাড়া অপরাপর শাস্তি প্রদান:
আর এই শাস্তি তখন দেয়া হবে, যখন তার পক্ষ থেকে বার বার সালাত তরক (পরিত্যাগ) করা হবে; যেমন: (বিস্তারিত…)...
নামকরণ
এ সূরাটির নাম ২০ আয়াতের (••••••) বাক্যটি থেকে গৃহীত হয়েছে।
নাযিল হওয়ার সময়-কাল
এ সূরাটিতে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের আলোচনা করা হয়েছে। এক, আহযাব যুদ্ধ। এটি ৫ হিজরীর শাওয়াল মাসে সংঘটিত হয়। দুই, বনী কুরাইযার যুদ্ধ। ৫ হিজরীর যিল্কাদ মাসে এটি সংঘটিত হয়। তিন, হযরত যয়নবের (রা) সাথে নবী সাল্লাল্লাহু (বিস্তারিত…)...
নামকরণঃ
১৫ আয়াতের সাজদাহর যে বিষয়বস্তু এসেছে তাকেই এ সূরার শিরোনাম হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।
নাযিল হবার সময়কালঃ
বর্ণনাভঙ্গি থেকে বুঝা যায়, এর নাযিল হবার সময়টা হচ্ছে মক্কার মধ্যযুগ এবং তারও একেবারে শুরুর দিকে। কারণ পরবর্তী যুগে নাযিলকৃত সূরাগুলোর পশ্চাতভূমিতে যেমন জুলুম- নিপীড়নের প্রচণ্ডতা দেখা যায় এ সূরাটির পটভূমিতে সে (বিস্তারিত…)...
নামকরণঃ
এ সূরার দ্বিতীয় রুকুতে লুকমান হাকীমের উপদেশাবলী উদ্ধৃত করা হয়েছে। তিনি নিজের পুত্রকে এ উপদেশ দিয়েছিলেন। এই সুবাদে এ সূরার লুকমান নামকরণ করা হয়েছে।
নাযিলের সময়কালঃ
এ সূরার বিষয়বস্তু সম্পর্কে চিন্তা করলে পরিষ্কার বুঝা যায়, এটি এমন সময় নাযিল হয় যখন ইসলামের দাওয়াতের কণ্ঠরোধ এবং তার অগ্রগতির পথরোধ করার (বিস্তারিত…)...
প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন নাঃ
পরম করুনাময় ও অসিম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
মুসলিম নারীর সাংস্কৃতিক ভিত্তির খুঁটিসমূহ:
১. বিশুদ্ধ ইসলামী ধ্যানধারণাকে মৌলিক বিষয় হিসেবে তার মধ্যে সুপ্রতিষ্ঠিত করা, যার উপর শিক্ষা ও সংস্কৃতির প্রাসাদ নির্মিত হবে।
এই ধ্যানধারণা অন্তর্ভুক্ত করবে:
- ঈমানের সাথে সম্পর্কিত বিষয়সমূহ, যা পূর্বে আলোচনা করা (বিস্তারিত…)...