বুধবার, এপ্রিল 10
Shadow

লেখক: Islamer Bani

সূরা কুরাইশ (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা কুরাইশ (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম আয়াতের কুরাইশ ( আরবী ----------) শব্দটিকে সুরার নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।   নাযিলের সময় - কাল যাহহাক ও কালবী একে মাদানী বললেও মুফাসসিরগণের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ দল এর মক্কী হবার ব্যাপারে একমত। তাছাড়া এ সূরার শব্দাবলীর মধ্যেও এর মক্কী হবার সুস্পষ্ট প্রামণ নিহিত রয়েছে। যেমন ( আরবী ----------) ( এ ঘরের রব) । এ সূরাটি মদীনায় নাযিল হলে কাবাঘরের জন্য ‘ এ ঘর ’ শব্দ দু’টি কেমন করে উপযোগী হতে পারে ? বরং সূরা আল ফীলের বিষয়বস্তুর সাথে এর এত গভীর সম্পর্ক রয়েছে যে , সম্ভবত আল ফীল নাযিল হবার পর পরই এ সূরাটি নাযিল হয়ে থাকবে বলে মনে হয়। উভয় সুরার মধ্যে এই গভীর সম্পর্ক ও সামঞ্জস্যের কারণে প্রথম যুগের কোন কোন মনীষী এ দু’টি সূরাকে মুলত একটি সুরা হবার মত পোষণ করতেন। হযরত উবাই ইবনে কাব ( রা) তাঁর সংকলিত কুরআনের অনুলিপিতে এ দু’টি সূরাকে একসাথে লিখেছেন এবং সেখানে এ দু’ য়ের মাঝখানে ব...
সূরা আল ফীল (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল ফীল (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম আয়াতের আসহাবিল ফীল ( আরবী ----------------) শব্দ থেকে এর নামকরণ করা হয়েছে। নাযিলের সময় কাল এ সূরাটির মক্কী হবার ব্যাপারে সবাই একমত। এর ঐতিহাসিক পটভূমি সামনে রাখলে মক্কা মু’ আযযমায় ইসলামের প্রথম যুগে এটি নাযিল হয় বলে মনে হয়। ঐতিহাসিক পটভূমি এর আগে সূরা বুরুজের ৪ টীকায় উল্লেখ করে এসেছি , ইয়ামনের ইহুদী শাসক যুনুওয়াস নাজরানে ঈসা আলাইহিস সালামের অনুসারীদের ওপর যে জুলুম করেছিল তার প্রতিশোধ নেবার জন্য হাবশার ( বর্তমান ইথিয়পিয়া ) খৃষ্টীয় শাসন্‌কর্তা ইয়ামন আক্রমণ করে হিমইয়ারী শাসনের অবসান ঘটিয়েছিল। ৫২৫ খৃষ্টাব্দে এই সমগ্র এলাকাটিতে হাবশার শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আসলে কনস্টান্টিনোপলের রোমীয় শাসনকর্তা ও হাবশার শাসকের পারস্পরিক সহযোগিতায় এই সমগ্র অভিযান পর্বটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কারণ সে সময় হাবশার শাসকদের কাছে কোন উল্লেখযোগ্য নৌবহর ছিল না। রোমীয়রা এ নৌবহর সরবরাহ করে। এর মাধ...
সূরা আল হুমাযা (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল হুমাযা (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ প্রথম আয়াতের হুমাযাহ (আরবী ----- ) শব্দটিকে এর নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল এ সূরাটির মক্কী হবার ব্যাপারে সকল মুফাসসির একমত পোষণ করেছেন।এর বক্তব্য বিষয় ও বর্ণনাভংগী বিশ্লেষণ করলে এটিও রসূলের নবুওয়াত পাওয়ার পর মক্কায় প্রথমদিকে অবতীর্ণ সূরাগুলোর অন্তভু‌ক্ত বলে মনে হয়। বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য এই সূরায় এমন কিছু নৈতিক অসৎবৃত্তির নিন্দা করা হয়েছে যেগুলো জাহেলী সমাজে অর্থলোলুপ ধনীদের মধ্যে পাওয়া যেতো। প্রত্যেক আরববাসী জানতো ,এই অসৎ প্রবণতাগুলো যথাথই তাদের সমাজে সক্রিয় রয়েছে। সবাই এগুলোকে খারাপ মনে করতো।একজনও সৎগুণ মনে করতো না এবং প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখতো না ।এই জঘন্য প্রবণতাগুলো পেশ করার পর আখেরাতে এই ধরনের চরিত্রের অধিকারী লোকদের পরিণাম কি হবে তা বলা হয়েছে।এই দু’টি বিষয় (অর্থাৎ একদিকে এই চরিত্র এবং অন্যদিকে আখেরাতে তার এই পরিণাম ) এমন ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে যা...
সূরা আল আসর (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল আসর (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম আয়াতের “ আল আসর ” ( আরবী ------------) শব্দটিকে এর নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল মুজাহিদ , কাতাদাহ ও মুকাতিল একে মাদানী বলেছেন । কিন্তু মুফাসসিরগণের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ একে মক্কী সূরা হিসেবে গণ্য করেছেন। আর এই সূরার বিষয়বস্তু সাক্ষ দেয় , এটি মক্কী যুগেরও প্রথামিক পর্যায়ে নাযিল হয়ে থাকবে। সে সময় ইসলামের শিক্ষাকে সংক্ষিপ্ত ও অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী বাক্যের সাহায্যে বর্ণনা করা হতো। এভাবে শ্রোতা একবার শুনার পর ভুলে যেতে চাইলেও তা আর ভুলতে পারতো না এবং আপনা আপনি লোকদের মুখে তা উচ্চারিত হতে থাকতো। বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য এ সূরাটি ব্যাপক অর্থবোধক সংক্ষিপ্ত বাক্য সমন্বিত বাণীর একটি অতুলনীয় নমুনা। কয়েকটা মাপাজোকা শব্দের মধ্যে গভীর অর্থের এমন এক ভাণ্ডার রেখে দেয়া হয়েছে যা বর্ণনা করার জন্য একটি বিরাট গ্রন্থও যথেষ্ট নয়। এর মধ্যে সম্পূর্ণ দ্ব্যর্থহীন ভাষায় মান...
সূরা আত তাকাসুর (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আত তাকাসুর (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম শব্দ আততাকাসুরকে ( আরবী ----------) এই সূরার নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল আবু হাইয়ান ও শওকানী বলেন , সকল তাফসীরকার একে মক্কী সূরা গণ্য করেছেন । এ ব্যাপারে ইমাম সুয়ুতির বক্তব্য হচ্ছে , মক্কী সূরা হিসেবেই এটি বেশী খ্যাতি অর্জন করেছে। কিন্তু কিছু বর্ণনায় একে মাদানী সূর বলা হয়েছে। যেমন : ইমাম আবু হাতেম আবু বুরাইদার ( রা) রেওয়ায়াত উদ্ধৃত করেছেন । তাতে বলা হয়েছে : বনী হারেসা ও বনিল হারস নামক আনসরাদের দু’টি গোত্রের ব্যাপারে এ সূরাটি নাযিল হয়। উভয় গোত্র পরস্পরের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতামূলকভাবে প্রথমে নিজেদের জীবিত লোকদের গৌরব গাঁথা বর্ণনা করে। তারপর কবরস্থানে গিয়ে মৃত লোকদের গৌরব গাঁথা বর্ণনা করে তাদের এই আচরণের ফলে আল্লাহর এই বাণী ( আরবী ----------------------) নাযিল হয়। কিন্তু শানেনূযুল বা নাযিল হওয়ার কারণ ও উপলক্ষ বর্ণনার ব্যাপারে সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেঈগণ...
সূরা আল কারিয়া (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল কারিয়া (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম শব্দ ( আরবী -----------------) কে এর নাম গণ্য করা হয়েছে। এটা কেবল নামই নয় বরং এর বক্তব্য বিষয়ের শিরোনামও । কারণ এর মধ্যে শুধু কিয়ামতের কথাই বলা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল এর মক্কী হবার ব্যাপারে সবাই একমত। বরং এর বক্তব্য বিষয় থেকে প্রকাশ হয় , এটিও মক্কা মু’ আযযমার প্রথম যুগে নাযিল হয়। বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য এর বিষয়বস্তু হচ্ছে কিয়ামত ও আখেরাত । সর্বপ্রথম লোকদেরকে একটি মহাদুর্ঘটনা ! বলে আতংকিত করে দেয়া হেয়েছে , কি সেই মহাদুর্ঘটনা ? তুমি কী জানো সেই মহা দুর্ঘটনাটি কী ? এভাবে শ্রোতাদেরকে একটি ভয়াবহ ঘটনা অনুষ্ঠিত হবার খবর শোনার জন্য প্রস্তুত করার পর দু’টি বাক্যে তাদের সামনে কিয়ামতের নকশা এঁকে দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে , সেদিন লোকেরা আতংকগ্রস্ত হয়ে এমনভাবে চারদিকে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকবে যেমন প্রদীপের আলোর চারদিকে পতংগরা নির্লিপ্তভাবে ছুটাছুটি করতে থাকে। পাহাড়গুলো সমূলে উৎপা...
সূরা আল আদিয়াত (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল আদিয়াত (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম শব্দ আল আদিয়াতকে ( আরবী ----------------) এর নান হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল এই সূরাটির মক্কী বা মাদানী হওয়ার ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) , জাবের (রা) , হাসান বসরী , ইকরামা ও আতা বলেন , এটি মক্কী সূরা। হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা) ও কাতাদাহ একে মাদানী সূরা বলেন । অন্যদিকে হযরত ইবনে আব্বাস (রা) থেকে দুই ধরনের মত উদ্ধৃত হয়েছে। তাঁর একটি মত হচ্ছে এটি মক্কী সূরা এবং অন্য একটি বক্তব্যে তিনি একে মাদানী সূরা বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু সূরার বক্তব্য ও বর্ণনাভঙ্গী পরিস্কারভাবে জানিয়ে দিচ্ছে যে , এটি কেবল মক্কী সূরাই নয় বরং মক্কী যুগের প্রথম দিকে নাযিল হয়। বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য মানুষ আখেরাতকে অস্বীকার করে অথবা তা থেকে গাফেল হয়ে কিভাবে নৈতিক অধপাতে যার একথা লোকদের বুঝানোই এই সূরাটির উদ্দেশ্য। এই সঙ্গে আখেরাতে কেবল মানুষের বাইরের কাজকর্...
সূরা আল যিলযাল (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল যিলযাল (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম আয়াতে যিলযালাহা ( আবরী ---------------) শব্দ থেকে এই নামকরণ করা হয়েছে। নাযিলের সময়- কাল এর মক্কী বা মাদানী হবার ব্যাপারে মতবিরোধ রয়েছে। ইবনে মাসউদ ( রা) , আতা , জাবের ও মুজাহিদ বলেন , এটি মক্কী সূরা। ইবনে আব্বাসের ( রা) একটি উক্তিও এর সমর্থন করে । অন্যদিকে কাতাদাহ ও মুকাতিল বলেন , এটি মাদানী সূরা । এর মাদানী হবার সমর্থনে ইবনে আব্বাসেরও ( রা) আর একটি উক্তি পাওয়া যায়। ইবনে আবী হাতেম হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) থেকে যে রেওয়ায়াতটি উদ্ধৃত করেছেন তার থেকেও এর মাদানী হবার সমর্থনে প্রমাণ পেশ করা হয়। তাতে বলা হয়েছে : যখন ( আরবী -----------------------------------) আয়াতটি নাযিল হয় তখন আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলালাম : হে আল্লাহর রসূল ! আমি কি আমার আমল দেখবো ? তিনি জবাব দিলেন , হাঁ। আমি বললাম , এই বড় বড় গোনাহগুলোও দেখবো ? জবাব দিলেন হাঁ । বললাম আর এই ছোট ছ...
সূরা আল বাইয়্যেনা (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল বাইয়্যেনা (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ প্রথম আয়াতের শেষ আল বাইয়েনাহ (আরবী ---- )থেকে এর নামকরণ করা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল এ সূরাটির মক্কী বা মাদানী হবার ব্যাপারে মতবিরোধ রয়েছে। অনেক মুফাসসির বলেন , অধিকাংশ আলেমের মতে এটি মক্কী সূরা ।আবার অনেক মুফাসসির বলেন অধিকাংশ আলেমের মতে এটি মাদানী সূরা।ইবনুল যুবাইর ও আতা ইবনে ইয়াসারের উক্তি মতে এটি মাদানী সূরা।ইবনে আব্বাস ও কাতাদাহর এ ব্যাপারে দু’ধরনের উক্তি পাওয়া যায়। এক উক্তি অনুযায়ী এটি মক্কী এবং অন্য উক্তি অনুযায়ী মাদানী সূরা। হযরত আয়েশা (রা )একে মক্কী গণ্য করেন।বাহরুল মুহীত গ্রন্থ প্রণেতা আবু হাইয়ান ও আহকামূল কুরআন গ্রন্থ প্রণেতা আবদুল মুনঈম ইবনুল ফারাস এর মক্কী হওয়াকেই অগ্রাধিকার দেন। অন্যদিকে সূরাটির বিষয় বস্তুর মধ্যে এমন কোন আলামত পাওয়া যায় না যা থেকে এর মক্কী বা মাদানী হবার ব্যাপারে কোন চূড়ান্ত ফায়সালা করা যেতে পারে। বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য কুরআন মজীদের বিন...
সূরা আল ক্বদর (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল ক্বদর (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম আয়াতের ‘ আল কদর’ ( আরবী ------------------------) শব্দটির এর নাম হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। নাযিলের সময় -কাল এর মক্কী বা মাদানী হবার ব্যাপারে দ্বিমত রয়ে গেছে। আবু হাইয়ান বাহরুল মুহীত গ্রন্থে দাবী করেছেন , অধিকাংশ আলেমের মতে এটা মাদানী সূরা । আলী ইবনে আহমাদুল ওয়াহেদী তাঁর তাফসীরে বলেছেন , এটি মদীনায় নাযিলকৃত প্রথম সূরা। অন্যদিকে আল মাওয়ারদী বলেন , অধিকাংশ আলেমের মতে এটি মক্কী সূরা । ইমাম সুয়ূতী ইতকান গ্রন্থে একথাই লিখেছেন। ইবনে মারদুইয়া ইবনে আব্বাস (রা) , ইবনে যুবাইর ( রা) ও হযরত আয়েশা ( রা) থেকে এ উক্তি উদ্ধৃত করেছেন যে , সূরাটি মক্কায় নাযিল হয়েছিল। সূরার বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করলেও একথাই প্রতীয়মান হয় যে , এর মক্কায় নাযিল হওয়াটাই যুক্তিযুক্ত। সামনের আলোচনায় আমি একথা সুস্পষ্ট করে তুলে ধরবো। বিষয়বস্তু ও মূল বক্তব্য লোকদেরকে কুরআন মজীদের মূল্য ,মর্যাদা ও গুরুত্ব সম...
Verified by MonsterInsights