রবিবার, ডিসেম্বর 3
Shadow

Tag: Quran

সূরা ফালাক্ব ও নাস – অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনার সূরা।

সূরা ফালাক্ব ও নাস – অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনার সূরা।

জরুরী দোয়া ও আয়াত
সব ধরনের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনার দুই সূরা পবিত্র কোরআনে কারিমের শেষের দু’টি সূরাকে মুআউবিয়াতায়ন বলে। এ দুই সূরার একটির নাম সূরা ফালাক এবং অন্যটির নাম সূরা নাস। উভয় সূরা মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। ফালাক ১১৩ নম্বর সূরা, আয়াত ৫টি, রুকু ১টি আর সূরা নাসের আয়াত ৬টি, রুকু ১টি। এই দুই সূরার মাধ্যমে কোরআন শরিফ শেষ করা হয়েছে। এই দুই সূরার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আশ্রয় প্রার্থনার কথা বলা হয়েছে। অর্থা‍ৎ প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব ধরনের অনিষ্ট থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া। আর আল্লাহতায়ালা এই দুই সূরার মাঝে সব অনিষ্ট থেকে হেফাজতের অসীম শক্তি ও প্রভাব রেখেছেন এবং বিভিন্ন হাদিসে এ সূরার ফজিলত উল্লেখ করা হয়েছে। নিচে কিছু ফজিলত উল্লেখ করা হলো। এক. হজরত উকবা ইবনে আমের (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তোমার কি জানা নেই আজ রাতে আমার ওপর যে আয়াতগুলো নাজিল হয়েছে এগুলোর ...
আয়াতুল কুরসীর বাংলা উচ্চারণ, অর্থ ও ফজিলত

আয়াতুল কুরসীর বাংলা উচ্চারণ, অর্থ ও ফজিলত

জরুরী দোয়া ও আয়াত
শয়তানের প্রভাব থেকে বাঁচার আয়াত: হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সা. বলেছেন, সূরা বাকারায় একটি শ্রেষ্ঠ আয়াত রয়েছে, যে ঘরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করা হবে সেখান থেকে শয়তান পালাতে থাকে। [মুসতাদরাকে হাকিম]। তাই এখনই পবিত্র আয়তুল কুরসীটি মুখস্থ করে নিন। আয়াতুল কুরসি কুরআনুল কারিমের সবচেয়ে বড় সূরা ‘সূরা আল-বাক্বারার ২৫৫ নং আয়াত’। যা সমগ্র কুরআনের সবচেয়ে বড় আয়াতও বটে। এ আয়াতের রয়েছে অনেক ফজিলত। হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত ১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ) ২. হজরত আলী  রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ...
সূরা আন নাস অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

সূরা আন নাস অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

আল কুরআন
নামকরণ : কুরআন মজীদের এ শেষ সূরা দু’টি আলাদ আলাদা সূরা ঠিকই এবং মূল লিপিতে এ সূরা দু’টি ভিন্ন ভিন্ন নামেই লিখিত হয়েছে , কিন্তু এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর এবং উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশী নিকট সম্পর্ক রাখে যার ফলে এদের একটি যুক্ত নাম “ মু’আওবিযাতাইন ” ( আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা ) রাখা হয়েছে । ইমাম বায়হাকী তাঁর “ দালায়েলে নবুওয়াত ” বইতে লিখেছেন : এ সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে । তাই উভয়ের যুক্তনাম রাখা হয়েছে “ মু’আওবিযাতাইন ” । আমরা এখানে উভয়ের জন্য একটি সাধারণ ভূমিকা লিখছি। কারণ , এদের উভয়ের সাথে সম্পর্কিত বিষয়বলী ও বক্তব্য সম্পূর্ণ একই পর্যায়ভুক্ত । তবে ভূমিকায় একত্র করার পর সামনের দিকে প্রত্যেকের আলাদা ব্যাখ্যা করা হবে। নাযিলের সময় - কাল হযরত হাসান বসরী , ইকরামা , আতা ও জাবের ইবনে যায়েদ বলেন , এ সূরা দু’টি মক্কী। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) থেকেও ...
সূরা আল ফালাক অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

সূরা আল ফালাক অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

আল কুরআন
নামকরণ : কুরআন মজীদের এ শেষ সূরা দু’টি আলাদ আলাদা সূরা ঠিকই এবং মূল লিপিতে এ সূরা দু’টি ভিন্ন ভিন্ন নামেই লিখিত হয়েছে , কিন্তু এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর এবং উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশী নিকট সম্পর্ক রাখে যার ফলে এদের একটি যুক্ত নাম “ মু’আওবিযাতাইন ” ( আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা ) রাখা হয়েছে । ইমাম বায়হাকী তাঁর “ দালায়েলে নবুওয়াত ” বইতে লিখেছেন : এ সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে । তাই উভয়ের যুক্তনাম রাখা হয়েছে “ মু’আওবিযাতাইন ” । আমরা এখানে উভয়ের জন্য একটি সাধারণ ভূমিকা লিখছি। কারণ , এদের উভয়ের সাথে সম্পর্কিত বিষয়বলী ও বক্তব্য সম্পূর্ণ একই পর্যায়ভুক্ত । তবে ভূমিকায় একত্র করার পর সামনের দিকে প্রত্যেকের আলাদা ব্যাখ্যা করা হবে। নাযিলের সময় - কাল হযরত হাসান বসরী , ইকরামা , আতা ও জাবের ইবনে যায়েদ বলেন , এ সূরা দু’টি মক্কী। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) থেকেও ...
সূরা আল ইখলাস অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

সূরা আল ইখলাস অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

আল কুরআন
নামকরণ : ইখলাস শুধু এ সূরাটির নামই নয় ,এখানে আলোচ্য বিষয়বস্তুর শিরোনামও । কারণ , এখানে খালেস তথা নির্ভেজাল তাওহীদের আলোচনা করা হয়েছে। কুরআন মজীদের অন্যান্য সূরার ক্ষেত্রে সাধারণত সেখানে ব্যবহৃত কোন শব্দের মাধ্যমে তার নামকরণ করতে দেখা গেছে। কিন্তু এ সূরাটিতে ইখলাস শব্দ কোথাও ব্যবহৃত হয়নি। কাজেই এর এ নামকরণ করা হয়েছে এর অর্থের ভিত্তিতে। যে ব্যক্তি এ সূরাটির বক্তব্য অনুধাবন করে এর শিক্ষার প্রতি ঈমান আনবে , সে শিরক থেকে মুক্তি লাভ করে খালেস তাওহীদের আলোকে নিজেকে উদ্ভাসিত করবে। নাযিলের সময়- কাল এর মক্কী ও মাদানী হবার ব্যাপারে মতভেদ আছে। এ সূরাটি নাযিল হবার কারণ হিসেবে যেসব হাদীস উল্লেখিত হয়েছে সেগুলোর ভিত্তিতেই এ মতভেদ দেখা দিয়েছে। নীচে পর্যায়ক্রমে সেগুলো উল্লেখ করছি : (১) হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) বর্ণনা করেন , কুরাইশরা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলে , আপনার ...
সূরা আল লাহাব অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

সূরা আল লাহাব অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম আয়াতের লাহাব ( আরবী ------) শব্দকে এ সূরার নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময় -কাল এর মক্কী হবার ব্যাপারে তাফসীরকারদের মধ্যে কোন মতবিরোধ নেই। কিন্তু মক্কী যুগের কোন সময় এটি নাযিল হয়েছিল তা যথাযথভাবে চিহ্নিত করা কঠিন। তবে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর ইসলামী দাওয়াতের বিরুদ্ধে আবু লাহাবের যে ভূমিকা এখানে দেখা গেছে তা থেকে আন্দাজ করা যেতে পারে যে , এ সূরাটি এমন যুগে নাযিল হয়ে থাকবে যখন রসূলের (সা) সাথে শত্রুতার ক্ষেত্রে সে সীমা পেরিয়ে গিয়েছিল এবং তার দৃষ্টিভঙ্গী ও কর্মনীতি ইসলামের অগ্রগতির পথে একটি বড় বাধার সৃষ্টি করেছিল। সম্ভবত কুরাইশরা যখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর বংশের লোকদেরকে সামাজিকভাবে বয়কট করে তাদের শে’ বে আবু তালেবে ( আবু তালেব গিরিপথ ) অন্তরীণ করেছিল এবং একমাত্র আবু লাহাবই তার বংশের লোকদেরকে পরিত্যাগ করে শত্রুদ...
সূরা আন নসর অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

সূরা আন নসর অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

আল কুরআন
নামকরণ : প্রথম আয়াত ( আবরী -------------------) এর মধ্যে উল্লেখিত নসর ( আরবী ------) শব্দকে এর নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) একে কুরআন মজীদের শেষ সূরা হিসেবে উল্লেখ করেছেন । অর্থাৎ এরপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর আর কোন পূর্ণাঙ্গ সূরা নাযিল হয়নি। * ( মুসলিম , নাসায়ী , তাবারানী , ইবনে আবী শাইবা ও ইবনে মারদুইয়া )। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বর্ণনা করেছেন , এ সূরাটি বিদায় হজ্জের সময় আইয়ামে তাশরীকের মাঝামাঝি সময় মিনায় নাযিল হয়। এ সূরাটি নাযিল হবার পর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উটের পিঠে সওয়ার হয়ে বিখ্যাত ভাষণটি দেন। ( তিরমিযী , বায়যাবী , বাইহাকী , ইবনে শাইবা , আবদ ইবনে হুমাইদ , আবু ইয়ালা ও ইবনে মারদুইয়া )। বাইহাকী কিতাবুল হজ্জ অধ্যায়ে হযরত সারাআ বিনতে নাবহানের রেওয়ায়াতের মাধ্যমে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্...
সূরা আল কাফিরুন অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

সূরা আল কাফিরুন অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

আল কুরআন
নামকরণ : (আরবী ----------------------------) আয়াতে “ আল কাফিরূন ” শব্দ থেকেই এ সূরার নামকরণ করা হয়েছে। নাযিলের সময়- কাল হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ , হযরত হাসান বরসী ও ইকরামা বলেন , এটি মক্কী সূরা । হযরত আবদুল্লাহ ইবনে যুবাইর বলেন , মাদানী । অন্যদিকে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস ও কাতাদাহ থেকে উভয় মতই উদ্ধৃত হয়েছে। অর্থাৎ তাঁরা একে মক্কী ও মাদানী উভয়ই বলেন। কিন্তু অধিকাংশ মুফাসসিরের মতে এটি মক্কী সূরা । তাছাড়া এর বিষয়বস্তুই এর মক্কী হবার কথা প্রমাণ করে। ঐতিহাসিক পটভূমি মক্কায় এমন এক যুগ ছিল যখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইবসলামী দাওয়াতের বিরুদ্ধে কুরাইশদের মুশরিক সমাজে প্রচণ্ড বিরোধিতা শুরু হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু রসূলুল্লাহ (সা) কোন না কোন প্রকার আপোস করতে উদ্বুদ্ধ করা যাবে বলে কুরাইশ সরদাররা মনে করতো। এ ব্যাপারে তারা তখনো নিরাশ হয়নি। এ জন্য তারা মাঝে মধ্যে তাঁর কাছে আপো...
সূরা আল কাওসার অর্থ, নামকরণ, শানে নজুল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

সূরা আল কাওসার অর্থ, নামকরণ, শানে নজুল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু

আল কুরআন
নামকরণ : আরবী ----------------------------- এ বাক্যের মধ্য থেকে ‘ আল কাওসার ’ শব্দটিকে এর নাম গন্য করা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল ইবনে মারদুইয়া , হযরত আবুদল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা), হযরত আবদুল্লাহ ইবনে যুবাইর (রা) ও হযরত আয়েশা সিদ্দীকা (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন যে , এটি মক্কী সূরা। কালবী ও মুকাতিল একে মক্কী বলেন । অধিকাংশ তাফসীরকারও এ মত পোষণ করেন। কিন্তু হযরত হাসান বসরী , ইকরামা , মুজাতিদ ও কাতাদাহ একে মাদানী বলেন । ইমাম সুয়ূতী তাঁর ইতকান গ্রন্থে এ বক্তব্যকেই সঠিক গণ্য করেছিন। ইমাম মুসলিমও তাঁর শারহে মুসলিম গ্রন্থে এটিকে প্রাধান্য দিয়েছে। এর কারণ হচ্ছে ইমাম আহমাদ , মুসলিম , আবু দাউদ , নাসায়ী , ইবনে আবী শাইবা , ইবনুল মুনযির , ইবন মারদুইয়া ও বাইহাকী ইত্যাদি মুহাদ্দিসগণের হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা) থেকে বর্ণিত হাদীসটি । এ হাদীসে বলা হয়েছে : নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের মধ্যে অ...
সূরা আল মাউন (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

সূরা আল মাউন (অর্থ, নামকরণ, শানে নুযূল, পটভূমি ও বিষয়বস্তু)

আল কুরআন
নামকরণ : শেষ আয়াতের শেষ শব্দটিকে এ সূরার নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময় - কাল ইবরেন মারদুইয়া ইবনে আব্বাস (রা) ও ইবনে যুবাইরের (রা) উক্তি উদ্ধৃত করেছেন। তাতে তাঁরা এ সূরাকে মক্কী হিসেবে গণ্য করেছেন। আতা ও জাবেরও এ একই উক্তি করেছেন। কিন্তু আবু হাইয়ান বাহরুল মুহীত গ্রন্থে ইবনে আব্বাস , কাতাদাহ ও যাহহাকের এ উক্তি উদ্ধৃত করেছেন যে , এটি মাদানী সূরা । আমাদের মতে , এই সূরার মধ্যে এমন একটি আভ্যন্তরীণ সাক্ষ রয়েছে যা এর মাদানী হবার প্রমাণ পেশ করে । সেটি হচ্ছে , এ সূরায় এমন সব নামাযীদেরকে ধ্বংসের বার্তা শুনানো হয়েছে যারা নিজেদের নামাযে গাফলতি করে এবং লোক দেখানো নামায পড়ে। এ ধরনের মুনাফিক মাদীনায় পাওয়া যেতো। কারণ ইসলাম ও ইসলামের অনুসারীরা সেখানে এমন পর্যায়ের শক্তি অর্জন করেছিল যার ফলে বহু লোককে পরিস্থিতির তাগিদে ঈমান আনতে হয়েছিল এবং তাদের বাধ্য হয়ে মসজিদে আসতে হতো। তারা নামাযের জামায়া...
Verified by MonsterInsights